“আপনার দরকার ভাল ডাক্তার দেখানো।” আমি দ্বিতীয়বারের মতো ইমরুল ভাইকে বললাম “নতুবা ঘরে তালা মেরে রাখা ছাড়া আপনার কোন উপায় দেখছি না।”
“আরে বাবা ডাক্তারতো দেখাচ্ছিই।” সিগারেটে দুটো মোক্ষম টান দিয়ে উদাস উদাস চেহারা করে ইমরুল ভাই জবাব দিলেন, “তবে ওষুধগুলো নিয়মিত খাওয়া হচ্ছে না এই আর কি... ওগুলোর যা দাম! তাও যদি একটা দু’টা কেইস-ফেইস জুটতো...”
ঠিক এই মুহূর্তটাতেই কাওসার আহমেদ চৌধুরীর ফোনটা এল। ইমরুল ভাই ফোনে বেশ খানিক্ষণ হুঁ-হাঁ করলেন, একবার ভয়ানক ধরনের ভ্রুকুটি করলেন, দু তিন বার মাথা চুলকালেন তারপর টপ করে সামনের দোকানের শেল্ফ থেকে একটা কলম টেনে নিয়ে খসখস করে কুড়িয়ে নেওয়া একটা ঠোঙায় কি যেন লিখতে লাগলেন হড়বড় করে। ফোন রাখার পর খুশী খুশী গলায় বললেন,”শনি বুঝি কেটেই গেল রে! শেষ পর্যন্ত একটা কেইস জুটেছে। মালদার পার্টি। চল যেতে যেতে বলছি।“ বলে হাঁটা ধরলেন।
“আরে বাবা ডাক্তারতো দেখাচ্ছিই।” সিগারেটে দুটো মোক্ষম টান দিয়ে উদাস উদাস চেহারা করে ইমরুল ভাই জবাব দিলেন, “তবে ওষুধগুলো নিয়মিত খাওয়া হচ্ছে না এই আর কি... ওগুলোর যা দাম! তাও যদি একটা দু’টা কেইস-ফেইস জুটতো...”
ঠিক এই মুহূর্তটাতেই কাওসার আহমেদ চৌধুরীর ফোনটা এল। ইমরুল ভাই ফোনে বেশ খানিক্ষণ হুঁ-হাঁ করলেন, একবার ভয়ানক ধরনের ভ্রুকুটি করলেন, দু তিন বার মাথা চুলকালেন তারপর টপ করে সামনের দোকানের শেল্ফ থেকে একটা কলম টেনে নিয়ে খসখস করে কুড়িয়ে নেওয়া একটা ঠোঙায় কি যেন লিখতে লাগলেন হড়বড় করে। ফোন রাখার পর খুশী খুশী গলায় বললেন,”শনি বুঝি কেটেই গেল রে! শেষ পর্যন্ত একটা কেইস জুটেছে। মালদার পার্টি। চল যেতে যেতে বলছি।“ বলে হাঁটা ধরলেন।
0 মন্তব্য(গুলি):